বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৪

এক টুকরো ভালোবাসার গল্প


আমার নাম সাকিব
আমি যখন ঢাকা ইউনিভার্সিটির প্রথম বর্ষে একাউন্টিং এ ভর্তি হই,তখন আমি আমার ইন্টারমেডিয়েট এর অনেক বন্ধুদের ই ওইখানে পাই
একদিন আমার বন্ধু নীরব এর সাথে ক্যাম্পাসে দেখা হলোঅনেক দিন পর দেখা তখন নীরব আমার কাছে জানতে চাইলো আমি কিসে ভর্তি হয়েছি ? তখন আমি বললাম, একাউন্টিং এতখন নীরব বললো, তার এক কাজিন ও নাকি একাউন্টিং এ পড়েএরপর নীরব তার কাজিন অর্পার সাথে আমার দেখা করিয়ে দিলএরপর আমি আর অর্পা বন্ধুত্ব করলাম
তখন আমার অনেক বন্ধু ছিলকিন্তু অর্পাকে আমার কেমন যেন অন্যরকম লাগতোধীরে ধীরে আমি অর্পার অনেক ক্লোজ হয়ে যাইএভাবেই আমাদের বন্ধুত্ব চলতে থাকে
আমার অর্পাকে অনেক ভালোলাগতোএক সময় আমি মনে মনে অর্পাকে অনেক ভালোবেসে ফেলি
কিন্তু বলার সাহস হতো নাভয় পেতাম যদি আমাদের বন্ধুত্ব ভেঁঙে যায়
এমন করেই দেখতে দেখতে অনেক গুলো বছর পার হয়ে গেলো
যখন আমি অনার্স ৪র্থ বর্ষে পড়ি, তখন তাকে আমি আমার মনের কথা সাহস করে এক দিন বলে দেই
সে কিছুদিন চুপচাপ থাকে, পরে জানতে পারি সে ও আমাকে ভালোবাসে
এরপর প্রতিদিন ক্যাম্পাসে ওর সাথে দেখা হতো, কথা হতো

এমন করেই চলতে চলতে সামনে অনার্স ফাইনাল পরীক্ষা দিলামএরপর রেজাল্ট বের হলোকিছু দিন এর মধ্যে একটি ভালো চাকরি ও পেয়ে গেলাম
এক দিন সকালে দেখলাম অর্পার ফোনফোন রিসিভ করার পর জানতে পারলাম ওর বাবা ওর জন্য পাত্র দেখছেন

তখন আমরা দুজনেই আমাদের ভালোবাসার কথাটা আমাদের পরিবারকে জানাইকিন্তু আমাদের দুজনের পরিবার এর ই এই বিয়েতে সম্মতি ছিল না
কারন, অর্পা হিন্দু আর আমি মুসলমান

তখন আমি অর্পাকে পালিয়ে বিয়ে করার কথা বললে অর্পা বলে, আমাদের মা-বাবার কথা অমান্য করে আমরা কোন দিনই সুখি হতে পারবো না

এর কিছু দিন পরেই অর্পার বিয়ে হয়ে যায়


এখন ও প্রতিদিন অর্পার কথা মনে পরে
খুব জানতে ইচ্ছে করে, আমার জানটা ভালো আছে তো ?

লেখকঃ জোহেব।

শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৪

ডায়েরীর পাতা থেকে

মানুষ কখনো কখনো সত্যিকারের ভালোবাসাকে বুঝতে পারে না। আমার জীবনে ও এমন একটি ভুল হয়েছিল।
সে দিন নতুন কলেজ এ গেলাম। সেদিন কলেজের প্রথম দিন। কলেজে ঢুকার পর একটু সামনে এগিয়ে যেতেই মনের অজান্তে ধাক্কা খেয়ে পরে গেলাম। উঠে চোখ ফিরাতেই দেখলাম আমি যে তরুণীর সাথে ধাক্কা খেয়েছিলাম সে ও পড়ে গেছে।
তখন আমি তাকে উঠতে সাহায্য করলাম ও Sorry বললাম।
সে ও It's okay বলে চলে গেলো।
আমি তখন কলেজ এ নতুন তাই ক্লাস খুজছিলাম। কয়েকটা ক্লাস খুঁজে সামনে যাওয়ার পর পিছন থেকে কে যেনো ডাক দিলো, "এই যে শুনছেন"।
পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখলাম সেই তরুণী যার সাথে আমি গেট এর সামনে ধাক্কা খেয়েছিলাম।
সে কাছে এসে বললোঃ" আচ্ছা ফার্স্ট ইয়ার এর সাইন্স গ্রুপের ক্লাস কোনটা?"
আমি ব্ললামঃ" আমি ও তো তা ই খুজছি।"
সে বললোঃ" আপনি ও কি ফার্স্ট সাইন্স এ ?"
আমি ব্ললামঃ "হুম"
এরপর সামনে দাঁড়িয়ে থাকা এক জনকে জিজ্ঞেস করার পর লোকটা আমাদের ক্লাসটা দেখিয়ে দিলো। এরপর আমরা ক্লাসে ঢুকলাম। ঢুকার পর সে বললোঃ" আপনি না থাকলে না আজকে পুরো কলেজ ই খোঁজা লাগতো। বাই দা ওয়ে আমি প্রিতি। আপনি?"
আমি ব্ললামঃ" আমি সিয়াম আর আমাকে আপনি করে না বলে তুমি করে বললে খুশি হবো।
এরপর কিছুক্ষন কথা বলার পর আমি যখন বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলাম তখন পিঠে একটি থাপ্পড় অনুভব করলাম। পিছন ফিরে দেখলাম আমার স্কুল এর বন্ধু রূপা।
রূপাঃ" কিরে কেমন আছিস?"
আমিঃ"এইতো কোন রকম।"
রূপাঃ" তোকে তো আর দেখা ই যায় না, সেই রেজাল্ট দেয়ার সময় দেখলাম এরপর তো কোন খবরই নেই।"
কিছুক্ষন কথা বলার পর আমরা ক্লাসে ঢুকলাম। ক্লাসের সকলের সাথে পরিচয় হলাম।
আমরা একটি ছোটখাটো ফ্রেন্ডস কমিউনিটি ও তৈরি করলাম যার সদস্য হলোঃ আমি, রুপা, প্রিতি, হিমেল ও সায়মন।

প্রথম থেকেই আমি প্রিতির প্রতি একটি অন্যরকম অনুভুতি অনুভব করতাম। কেনো যেনো তার প্রতি আমি একটা অন্যরকম আকর্ষন অনুভব করতাম।
যখন সে হাসতো তখন মনে হতো তার হাসিটা ই বিশ্বের সব চেয়ে সুন্দর হাসি। যখন তার সাথে কথা ব্লতাম তখন মনে হতো আমি কোন এক অন্য জগতে আছি।
এক সময় তার প্রতি আমার এ রকম অনুভুতির কারনটা বুঝতে পারলাম। এর কারন হলো আমি তাকে মনের অজান্তে ভালোবেসে ফেলেছি।
তার সামনে আমি অনেক বার আমার ভালোবাসার কথা প্রকাশ করতে চেয়েছি। কিন্তু পারিনি।
কারন, যখনই আমি তার চোখের দিকে তাকাতাম, তখনই আমি এক অচেনা জগতে হারিয়ে যেতাম। তার সামনে মনের কথা প্রকাশ করাটা এক প্রকার কঠিন কাজ হয়ে দাড়ালো।
তাই আমি চিন্তা করলাম এ কঠিন কাজের জন্য আমার বিশ্বস্ত বন্ধু রূপার সাহায্য নেয়া প্রয়োজন।
কিছুদিন পর এক বিকেলে আমি রূপার কাছে সব কথা খুলে বললাম ও তার কাছে সাহায্য চাইলাম।
রূপা সাহায্য করার জন্য রাজি হলো। কিন্তু এরপর থেকে রূপাকে কেমন যেনো অন্যরকম দেখা যাচ্ছিলো।

এর কিছু দিন পর আমি ও রূপা প্রিতিকে ক্যাম্পাস এ আসতে বললাম। এরপর আমার পক্ষ থেকে রূপা আমার ভালোবাসার কথাটা প্রিতিকে জানালো।
তখন প্রিতির মুখ থেকে জানতে পারলাম প্রিতি সায়মন কে ভালোবাসে। এ কথাটা শোনার পর আমার মনে হলো আমার চারদিকটা কেমন যেনো অন্ধকার হয়ে আসছে। আমার মুখ দিয়ে আর একটা কথা ও বের হলো না।
কিছুক্ষন এভাবে নিস্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম।
হৃদয় ভাঙ্গার ব্যাথার তীব্রতা কেমন হয় তা আমি সে দিন বুঝতে পারলাম।

এরপর অনেক দিন কারো সাথে যোগাযোগ ছিল না। এরপর সামনে চলে এলো H.S.C পরীক্ষা। পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর যখন রেজাল্ট দেখার জন্য কলেজে গেলাম, তখন হিমেলের মুখ থেকে জানতে পারলাম, রূপা আমাকে মনে মনে খুব ভালোবাসতো। কিন্তু যখন রূপা তার ভালোবাসার কথা আমাকে জানাতে গিয়েছিলো তখনই জানতে পেরেছিলো আমি প্রিতিকে ভালোবাসি। তাই সে তার মনের কথা গুলো আমাকে জানায় নি। বরং কষ্ট গুলোকে নিজের মধ্যে লুকিয়ে রেখেছে।

এ কথাটা জানার পর আমি রূপার নাম্বার এ ফোন দিলাম দেখলাম নাম্বারটা বন্ধ। আমি তখন ছুটে গেলাম রূপার বাসায়। বাড়িওয়ালাকে জিজ্ঞেস করার পর জানতে পারলাম তারা তিন দিন আগেই বাড়ি ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে গিয়েছে।
এরপর আমি পাগলের মতো রূপাকে সব জায়গায় খুজলাম তবে কোথাও পাইনি।
এভাবে আমি আমার সত্যিকারের ভালোবাসাটাকে হারালাম।


লেখকঃ জোহেব

শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৪

অপ্রকাশিত ভালোবাসা

হঠাৎ করেই ফোনটা বেজে উঠলো। রাজিব পকেট থেকে মোবাইলটা বের করে দেখলো আনিকার নাম্বার।
রাজিব ও আনিকা দু জনেই ভালো বন্ধু। ইন্টার মেডিয়েট থেকেই তারা এক সাথে পড়া-লেখা করে।
এখন তারা অনার্স ফাইনাল ইয়ার এ পড়ে। রাজিব আনিকাকে মনে মনে ভালোবাসতো। তবে কোন দিন বলতে পারে নি।
রাজিব ফোনটা ধরতেই আনিকা রাজিব কে ধানমন্ডি লেক এর সামনে আসতে বললো।
তবে আজ আনিকার গলাটা কেনো যেন অন্যরকম শোনা যাচ্ছিল।

রাজিব ধানমন্ডি লেক এর সামনে যাওয়ার পর আনিকার মুখ থেকে জানতে পারলো আনিকা তাদের ডিপার্টমেন্ট এর নিলয়কে ভালোবাসে। কিন্তু বলতে পারছে না। এখন রাজিব কে হেল্প করার জন্য বললো। কারন, রাজিব ও নিলয় ভালো বন্ধু।
আনিকার মুখে এই কথা গুলো শোনার পর রাজিবের মনে হলো তার চারদিকটা অন্ধকার হয়ে আসছে।

পরদিন রাজিব নিলয়ের কাছে আনিকার ভালোবাসার কথাটা বললো।
সে দিন বিকেলেই রাজিব আনিকা ও নিলয়কে সারা জীবনের জন্য এক সাথে করে দিয়ে আসলো।
নিলয় ও আনিকাকে এক সাথে মিলিয়ে দেয়ার পর রাজিব হেঁটে চলে যাচ্ছে। আনিকা তাকে ডাকলো। রাজিব পিছন ফিরার পর আনিকা দেখলো রাজিবের চোখে পানি।
আনিকা জিজ্ঞেস করলোঃ কিরে তোর চোখে পানি কেনো?
রাজিব বললোঃ কই পানি? মনে হয় চোখে কিছু পড়েছে।
এরপর রাজিব হেঁটে চলে গেলো।
কিছু দিন পর রাজিব U.S.A তে চলে গেলো।

চার বছর পর রাজিব বাংলাদেশ এ আসলো ভার্সিটির পুনর্মিলনি অনুষ্ঠান এ।
তখন সে দেখতে পেল অনুষ্ঠানের প্রথম সারিতে বসে আছে নিলয় ও আনিকা। আনিকার কোলে একটি ছোট বাচ্চা।

দূর থেকে রাজিবকে দেখেই আনিকা দৌড়ে এসে বললোঃ এত দিন কোথায় ছিলি? আর না বলে কোথায় চলে গিয়ে ছিলি?
রাজিব মুচকি হাসলো, কোন উত্তর দিলো না।

আনিকা দেখলো রাজিব কেমন যেন পাগলের মতো হয়ে গেছে। আনিকা আগের রাজিবকে আর এখনকার রাজিবকে মিলাতে পারছে না।
কিছুক্ষন পর রাজিব অনুষ্ঠান থেকে একটু তাড়াতাড়ি চলে গেল।

এখন রাজিব সে স্থানটিতে বসে আছে যেখানে সে ও আনিকা প্রায়ই বসে থাকতো। রাজিবের চোখ দুটো ভিজে আসছে। রাজিব মনে মনে বলেঃ না বলা কথা গুলো আর বলা হয় নি। হয়তো আর বলা হবে না কখনো। তবুও তোমাকে সারাটি জীবন ভালোবেসে যাবো।

 Writter:  জোহেব

সোমবার, ৭ এপ্রিল, ২০১৪

আজো ভালোবাসি তোমায়



আজ তোমার কথা খুব মনে পড়ছেতাই তো আজ লিখতে বসলামআজ সে দিনের কথা মনে পড়ছে যে দিন তোমার সাথে আমার ফেসবুকে প্রথম কথা হয়
তখন আমি ফেসবুকে নতুন ছিলামতাই, বন্ধু বাড়ানোর জন্য অনেক কেই ফেসবুকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাতামএর মধ্যে তুমি ছিলে এক জনতুমি আমার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্টটা গ্রহণ করে ছিলে
তোমার প্রথম মেসেজটা ছিলোঃ" হেলো কেউ কি আছেন?"
এরপর থেকে আমি যখন ই ফেসবুকে আসতাম তোমার সাথে কথা বলতামআস্তে আস্তে  আমরা খুব ভালো বন্ধু হয়ে উঠলামপ্রতিদিন ই তোমার সাথে কথা বলতাম
মাঝে মাঝে যখন মন খারাপ থাকতো তখন তোমাকে বলতামতখন তুমি কি ভাবে যেনো আমার মনটা ভালো করে দিতেআর যখনই আমি কোন সমস্যায় পরতাম তখন একটা ভালো পরামর্শ দিতে, যাতে করে আমি যে কোন সমস্যার সমাধান করতে পারতাম
আমি পড়া-লেখায় তোমার থেকে কিছুটা খারাপ ছাত্র ছিলামতাই, যখনই আমি পরীক্ষায় কম নম্বর পেতাম তখন মন খারাপ থাকতোতখন তুমি আমাকে মনোবল দিতে বলতেঃ "সামনের পরীক্ষায় তুমি আরো ভালো করবে"
ধীরে ধীরে আমাদের বন্ধুত্বটা আরো গভীর হতে থাকেতোমার সাথে যখনই কথা বলতাম তখন আমার মনে কেমন যেনো একটা অন্য রকম অনুভুতি হতো
কিন্তু এই অনুভুতিটা কী তা আমি প্রথমে বুঝতে পারিনি
পরে বুঝতে পারলাম এটা ভালোবাসা
তখন আমি আমার মনের কথাটা বলার সাহস পাই নিকারন, তুমি ছিলে আমার থেকে এক বছর এর বড়
তাছাড়া, আমি ভয় পেতাম যদি আমাদের বন্ধুত্বটা নষ্ট হয়ে যায়তাই তোমাকে বলিনি
তোমার ফেসবুকে আইডির নাম ছিলঃ "মনের মোনালী"  সত্যিই তুমি আমার মনের বিশাল একটা অংশ জুড়ে ছিলে
একদিন জানতে পারলাম তোমার বাসার গ্যাস লাইন থেকে গ্যাস বের হচ্ছেতখন আমি নামাজে আল্লাহকে বলেছিলামঃ আল্লাহ তুমি আমার ভালোবাসার মানুষটিকে সুরক্ষিত রেখতার যেনো কোন ক্ষতি না হয়এর কিছুক্ষন পর জানতে পারলাম তোমার বাসার গ্যাস লাইন ঠিক হয়ে গিয়েছে এবং তুমি ও ঠিক আছোকথাটা শুনে কিছুটা স্বস্থির নিঃশ্বাস ফেললাম
এর কয়েক মাস পর শুরু হলো তোমার এসএসসি পরীক্ষাএরপর পরীক্ষার ফলাফল ও বের হলোতুমি ও ভালো ফলাফল করে "কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ" এ ভর্তি হলে
কিন্তু তখন মনে হয় আমাদের বন্ধুত্বে ফাটল ধরে ছিলতখন তুমি আমার সাথে কথা বলতে না, মেসেজ এর উত্তর দিতে না
তখন আমিই হয়ে পরলাম তোমার এক মাত্র বিরক্তির কারন
এক সময় তুমি আমাকে ফেসবুকে অফলাইন করে দিলেতখন আমি খুব কষ্ট পেয়ে ছিলাম
পরে একদিন দেখতে পেলাম তুমি তোমার আইডি Deactive করে দিয়েছো
এরপর এক বছর আমি তোমার আইডিটা খুঁজেছি
এই এক বছর প্রতি রাতে আমার বালিশ ভিজতো চোখের পানিতে
এরপর একদিন দেখলাম তুমি তোমার আইডি আবার Active করেছো
এই এক বছরে হয়তো তুমি অনেক বদলে গেছোহয়তো আমার থেকে অনেক ভালো কাউকে পেয়ে গেছোহয়তো আমাকে ভুলে গিয়েছো
কিন্তু আমি তোমাকে এক মুহুর্তের জন্য ও ভুলিনি
কারন, আমি যে তোমাকে ভালোবাসি
আমি তোমাকে কখনো দেখিনিতবু ও তোমাকে অন্ধের মতো ভালোবেসেছিএখনো তোমাকে অনেক ভালোবাসি
তোমার ভালোবাসা পাওয়ার কোন যোগ্যতাই আমার নেইআমি জানি, আমি তোমার তুলনায় অনেক তুচ্ছতুমি আমাকে কোন দিন ভালোবাসবে না তাও জানি
তুমি আমাকে ভালো না বাসলে ও আমি তোমাকে সারা জীবন ভালোবেসে যাবো
আজ আমি তোমার জীবন থেকে অনেক দূরে চলে গেলামআর কোন দিন তোমাকে বিরক্ত করবো নাভালো থেকো
Writter: জোহেব